• Home
  • About us
    • Constitution
    • Theme Song
  • Photo Gallery
  • News
    • News
    • Press Relase
    • Press secretary
  • Organization
    • Central Commitee
      • Presidium member
      • Advisory council
      • Vice Chairman
      • Joint secretary
      • Organizational secretary
      • Divisional Secretary
      • Joint oraganizational secretary
      • Joint Divitional Secretary
      • Executive Member
    • Sub-Organization
  • Central Office
    • Central Office
    • Chairman Office
Main Menu
  • Home
  • News
  • Citizen chatter
  • Bangladesh constitution
  • Federal Government
  • National News Paper
  • Book of Ershad
  • Video
  • Contact us
Home News

Killed of BDR 25 February 2015

postdateiconWednesday, 25 February 2015 07:35 | postauthoriconWritten by Administrator | PDF | Print | E-mail

 

Killed of BDR 25 February 2015

Last Updated (Wednesday, 25 February 2015 07:42)

 

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে এরশাদের বাণী

postdateiconFriday, 20 February 2015 14:29 | postauthoriconWritten by Administrator | PDF | Print | E-mail

 

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
ঢাকা, ২০
ফেব্রুয়ারি ২০১৫ :
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এক বাণীতে বলেছেন, ৫২-এর ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে ভাষা শহীদদের অবদানে আমাদের মাতৃভাষা শুধু মর্যাদাই লাভ করেনি, স্বাধীনতা এবং স্বাধীকার আদায়ের পথকেও সুপ্রশস্থ করেছে। তাই জাতি চিরদিন ভাষা আন্দোলনের শহীদদের অমর অবদানের কথা শ্রদ্ধার সাথেই স্মরন করবে। তাঁদের সেই অবদানের জন্য মহান একুশে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মর্যদা লাভ করেছে।

সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ তাঁর বাণীতে বলেন, ৫২-এর আন্দোলন দৃশ্যতঃ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার আন্দোলন হলেও- এর অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য ছিল বিদেশী শাসন ও শোষন থেকে দেশকে মুক্ত করা। সেই মহান উদ্দেশ্য সফল হয়েছে-’৭১-এর মুক্তি সংগ্রামের মাধ্যমে। তিনি বলেন, মহান একুশের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ ও জনগণের মঙ্গলের লক্ষ্যে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যেতে হবে।

 

শান্তি প্রতিষ্ঠায় কনভেনশন ডাকার আহ্বান এরশাদের

postdateiconMonday, 19 January 2015 07:03 | postauthoriconWritten by Administrator | PDF | Print | E-mail

 

 

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
ঢাকা ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ :

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি  হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এমপি বলেছেন, একটি দল জনগণকে জিম্মি করে, মানুষ পুড়িয়ে, বোমা মেরে ক্ষমতায় যেতে চায়। আর সরকার তা চেয়ে চেয়ে দেখছে। তারা জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এজন্য তাদেরও জবাবদিহি করতে হবে। তিনি আরও বলেন, জাতি আজ মহাদুর্যোগে পতিত হয়েছে। এই দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড়, সুনামি, আইলা, সিডরের চেয়েও ভয়াবহ। এ থেকে উত্তরণে আসুন সব দল মিলে একসঙ্গে বসি। শান্তি প্রতিষ্ঠায় কনভেনশনে মিলিত হয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান বের করি।
শনিবার বিকালে জাতীয় পার্টির কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার প্রতিবাদে জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি এতে সভাপতিত্ব করেন।
সাবেক রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, সংবিধানে বলা আছে জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। সেই জনগণকে জিম্মি করে, মানুষ মেরে একটি দল ক্ষমতায় যেতে চায়। আজ ক্ষমতার জন্য মানুষের রক্ত নিয়ে হোলিখেলা চলছে। রাজনীতির নামে সহিংসতা-নৃশংসতা-বর্বরতা চলছে। মানুষ পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। ঘরে-বাইরে, ট্রেনে-বাসে কোথাও আজ মানুষ নিরাপদ নয়। যারা মানুষ হত্যা করছেন তাদের লক্ষ্য একটাই, ক্ষমতায় যাওয়া। কিন্তু মানুষ মেরে কী ক্ষমতায় যাওয়া যায়।
তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ক্ষমতায় যেতে আরও কত লাশের প্রয়োজন। এরশাদ বলেন, নতুন বছর শুরু হতে না হতেই ২৫ জনের নির্মম মৃত্যু হয়েছে। ইতিমধ্যে ২৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
এরশাদ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের কথা বলেন। এই বুঝি এর নমুনা। প্রতিদিন নারী, শিশু, দিনমজুর নিহত হচ্ছেন। বাসের হেলপার-ড্রাইভার মরছে। যারা মরছে তারা কেউ রাজনীতি করে না। তারা সবাই সাধারণ মানুষ। বাঁচার অধিকার তাদের আছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ক্ষমতায় যেতে আর কত লাশ প্রয়োজন? এরশাদ বলেন, কলকারখানা ধ্বংস হচ্ছে। স্কুল-কলেজ বন্ধ। কৃষকের মাথায় হাত। এরশাদ বলেন, পহেলা জানুয়ারি আশঙ্কা করেছিলাম। সেই আশঙ্কাই আজ সত্য হচ্ছে। ইজতেমার সময়ও হরতাল-অবরোধ ডাকা হচ্ছে। এরশাদ প্রশ্ন রেখে বলেন, এর মধ্য দিয়ে ইসলাম ধর্মের প্রতি কি শ্রদ্ধাবোধ দেখালেন।
তিনি পরিস্থিতি মোকাবেলায় জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বসে থাকবেন না। ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। এই অন্যায়-অত্যাচার মাথা পেতে নেবেন না। এরশাদ বলেন, ২৪ বছর আগে শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বেচ্ছায় ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছি। কারণ রক্তপাত চাইনি। কিন্তু কি লাভ হল। রক্তপাত চলছে। প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে। এরশাদ বলেন- দুই দলের অপরাজনীতি থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে। আমরা এই দুই দলমুক্ত দেশ চাই। শান্তি চাই। উন্নয়ন ও অগ্রগতি চাই। এরশাদ বলেন, এখনও সময় আছে বর্বরতা বন্ধ করুন। সহিংসতা বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করুন। আলোচনায় বসুন। প্রয়োজনে সব দলকে নিয়ে কনভেনশন ডেকে আলোচনা করুন। সংঘাত আর সংলাপ একসঙ্গে চলে না। তা না হলে ষোল কোটি মানুষ দুই দলকে ক্ষমা করবে না।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- দলের মহাসচিব সাবেক মন্ত্রী জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য এমএ হান্নান এমপি, আবুল কাশেম, এসএম ফয়সল চিশতী, সাইদুর রহমান টেপা, গোলাম কিবরিয়া টিপু, মীর আবদুস সবুর আসুদ, হাজী সাইফুদ্দিন আহম্মেদ মিলন, সুনীল শুভ রায়, তাজ রহমান, উপদেষ্টা রিন্টু আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ এমপি, আনম শাজাহান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভুঁইয়া, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক ইকবাল হোসেন রাজু, গোলাম মোহাম্মদ রাজু, বাহাউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু, নুরুল ইসলাম নুরু, কেন্দ্রীয় নেতা জহিরুল আলম রুবেল, ক্বারি হাবিবুল্লাহ বেলালী, মো. বেলাল হোসেন, নুরুল ইসলাম তালুকদার এমপি, আবুল হাসান আহম্মেদ জুয়েল, আবু সাঈদ স্বপন, মোবারক হোসেন আজাদ, অনন্যা হোসাইন মৌসুমী, শাহ আলম তালুকদার, সোমনাথ দে, ইসাহাক ভুঁইয়া, হারুন অর রশীদ, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা এবং মিজানুর রহমান মিরু।
সমাবেশে জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু বলেন, দেশে চলমান সহিংসতা ও সংঘাতের রাজনীতির কারণে গোটা জাতি আজ আতঙ্কিত ও উৎকণ্ঠিত। একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশে রাজনীতির নামে এ ধরনের বর্বরতা ও নৃশংসতা চলতে পারে না। এই অপরাজনীতির অবশ্যই অবসান ঘটাতে হবে।

সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এমপি বলেছেন, একটি দল জনগণকে জিম্মি করে, মানুষ পুড়িয়ে, বোমা মেরে ক্ষমতায় যেতে চায়। আর সরকার তা চেয়ে চেয়ে দেখছে। তারা জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এজন্য তাদেরও জবাবদিহি করতে হবে। তিনি আরও বলেন, জাতি আজ মহাদুর্যোগে পতিত হয়েছে। এই দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড়, সুনামি, আইলা, সিডরের চেয়েও ভয়াবহ। এ থেকে উত্তরণে আসুন সব দল মিলে একসঙ্গে বসি। শান্তি প্রতিষ্ঠায় কনভেনশনে মিলিত হয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান বের করি।
<a href='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/ck.php?n=acd94d5f' target='_blank'><img src='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/avw.php?zoneid=780&n=acd94d5f' border='0' alt='' /></a>
শনিবার বিকালে জাতীয় পার্টির কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার প্রতিবাদে জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি এতে সভাপতিত্ব করেন।এরশাদ আরও বলেন, সংবিধানে বলা আছে জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। সেই জনগণকে জিম্মি করে, মানুষ মেরে একটি দল ক্ষমতায় যেতে চায়। আজ ক্ষমতার জন্য মানুষের রক্ত নিয়ে হোলিখেলা চলছে। রাজনীতির নামে সহিংসতা-নৃশংসতা-বর্বরতা চলছে। মানুষ পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। ঘরে-বাইরে, ট্রেনে-বাসে কোথাও আজ মানুষ নিরাপদ নয়। যারা মানুষ হত্যা করছেন তাদের লক্ষ্য একটাই, ক্ষমতায় যাওয়া। কিন্তু মানুষ মেরে কী ক্ষমতায় যাওয়া যায়।তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ক্ষমতায় যেতে আরও কত লাশের প্রয়োজন। এরশাদ বলেন, নতুন বছর শুরু হতে না হতেই ২৫ জনের নির্মম মৃত্যু হয়েছে। ইতিমধ্যে ২৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।এরশাদ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের কথা বলেন। এই বুঝি এর নমুনা। প্রতিদিন নারী, শিশু, দিনমজুর নিহত হচ্ছেন। বাসের হেলপার-ড্রাইভার মরছে। যারা মরছে তারা কেউ রাজনীতি করে না। তারা সবাই সাধারণ মানুষ। বাঁচার অধিকার তাদের আছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ক্ষমতায় যেতে আর কত লাশ প্রয়োজন? এরশাদ বলেন, কলকারখানা ধ্বংস হচ্ছে। স্কুল-কলেজ বন্ধ। কৃষকের মাথায় হাত। এরশাদ বলেন, পহেলা জানুয়ারি আশঙ্কা করেছিলাম। সেই আশঙ্কাই আজ সত্য হচ্ছে। ইজতেমার সময়ও হরতাল-অবরোধ ডাকা হচ্ছে। এরশাদ প্রশ্ন রেখে বলেন, এর মধ্য দিয়ে ইসলাম ধর্মের প্রতি কি শ্রদ্ধাবোধ দেখালেন।তিনি পরিস্থিতি মোকাবেলায় জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বসে থাকবেন না। ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। এই অন্যায়-অত্যাচার মাথা পেতে নেবেন না। এরশাদ বলেন, ২৪ বছর আগে শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বেচ্ছায় ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছি। কারণ রক্তপাত চাইনি। কিন্তু কি লাভ হল। রক্তপাত চলছে। প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে। এরশাদ বলেন- দুই দলের অপরাজনীতি থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে। আমরা এই দুই দলমুক্ত দেশ চাই। শান্তি চাই। উন্নয়ন ও অগ্রগতি চাই। এরশাদ বলেন, এখনও সময় আছে বর্বরতা বন্ধ করুন। সহিংসতা বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করুন। আলোচনায় বসুন। প্রয়োজনে সব দলকে নিয়ে কনভেনশন ডেকে আলোচনা করুন। সংঘাত আর সংলাপ একসঙ্গে চলে না। তা না হলে ষোল কোটি মানুষ দুই দলকে ক্ষমা করবে না।সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- দলের মহাসচিব সাবেক মন্ত্রী জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য এমএ হান্নান এমপি, আবুল কাশেম, এসএম ফয়সল চিশতী, সাইদুর রহমান টেপা, গোলাম কিবরিয়া টিপু, মীর আবদুস সবুর আসুদ, হাজী সাইফুদ্দিন আহম্মেদ মিলন, সুনীল শুভ রায়, তাজ রহমান, উপদেষ্টা রিন্টু আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ এমপি, আনম শাজাহান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভুঁইয়া, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক ইকবাল হোসেন রাজু, গোলাম মোহাম্মদ রাজু, বাহাউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু, নুরুল ইসলাম নুরু, কেন্দ্রীয় নেতা জহিরুল আলম রুবেল, ক্বারি হাবিবুল্লাহ বেলালী, মো. বেলাল হোসেন, নুরুল ইসলাম তালুকদার এমপি, আবুল হাসান আহম্মেদ জুয়েল, আবু সাঈদ স্বপন, মোবারক হোসেন আজাদ, অনন্যা হোসাইন মৌসুমী, শাহ আলম তালুকদার, সোমনাথ দে, ইসাহাক ভুঁইয়া, হারুন অর রশীদ, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা এবং মিজানুর রহমান মিরু।সমাবেশে জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু বলেন, দেশে চলমান সহিংসতা ও সংঘাতের রাজনীতির কারণে গোটা জাতি আজ আতঙ্কিত ও উৎকণ্ঠিত। একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশে রাজনীতির নামে এ ধরনের বর্বরতা ও নৃশংসতা চলতে পারে না। এই অপরাজনীতির অবশ্যই অবসান ঘটাতে হবে। - See more at: http://www.jugantor.com/last-page/2015/01/18/206411#sthash.3CuCCMID.dpuf
সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এমপি বলেছেন, একটি দল জনগণকে জিম্মি করে, মানুষ পুড়িয়ে, বোমা মেরে ক্ষমতায় যেতে চায়। আর সরকার তা চেয়ে চেয়ে দেখছে। তারা জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এজন্য তাদেরও জবাবদিহি করতে হবে। তিনি আরও বলেন, জাতি আজ মহাদুর্যোগে পতিত হয়েছে। এই দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড়, সুনামি, আইলা, সিডরের চেয়েও ভয়াবহ। এ থেকে উত্তরণে আসুন সব দল মিলে একসঙ্গে বসি। শান্তি প্রতিষ্ঠায় কনভেনশনে মিলিত হয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান বের করি।
<a href='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/ck.php?n=acd94d5f' target='_blank'><img src='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/avw.php?zoneid=780&n=acd94d5f' border='0' alt='' /></a>
শনিবার বিকালে জাতীয় পার্টির কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার প্রতিবাদে জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি এতে সভাপতিত্ব করেন।এরশাদ আরও বলেন, সংবিধানে বলা আছে জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। সেই জনগণকে জিম্মি করে, মানুষ মেরে একটি দল ক্ষমতায় যেতে চায়। আজ ক্ষমতার জন্য মানুষের রক্ত নিয়ে হোলিখেলা চলছে। রাজনীতির নামে সহিংসতা-নৃশংসতা-বর্বরতা চলছে। মানুষ পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। ঘরে-বাইরে, ট্রেনে-বাসে কোথাও আজ মানুষ নিরাপদ নয়। যারা মানুষ হত্যা করছেন তাদের লক্ষ্য একটাই, ক্ষমতায় যাওয়া। কিন্তু মানুষ মেরে কী ক্ষমতায় যাওয়া যায়।তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ক্ষমতায় যেতে আরও কত লাশের প্রয়োজন। এরশাদ বলেন, নতুন বছর শুরু হতে না হতেই ২৫ জনের নির্মম মৃত্যু হয়েছে। ইতিমধ্যে ২৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।এরশাদ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের কথা বলেন। এই বুঝি এর নমুনা। প্রতিদিন নারী, শিশু, দিনমজুর নিহত হচ্ছেন। বাসের হেলপার-ড্রাইভার মরছে। যারা মরছে তারা কেউ রাজনীতি করে না। তারা সবাই সাধারণ মানুষ। বাঁচার অধিকার তাদের আছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ক্ষমতায় যেতে আর কত লাশ প্রয়োজন? এরশাদ বলেন, কলকারখানা ধ্বংস হচ্ছে। স্কুল-কলেজ বন্ধ। কৃষকের মাথায় হাত। এরশাদ বলেন, পহেলা জানুয়ারি আশঙ্কা করেছিলাম। সেই আশঙ্কাই আজ সত্য হচ্ছে। ইজতেমার সময়ও হরতাল-অবরোধ ডাকা হচ্ছে। এরশাদ প্রশ্ন রেখে বলেন, এর মধ্য দিয়ে ইসলাম ধর্মের প্রতি কি শ্রদ্ধাবোধ দেখালেন।তিনি পরিস্থিতি মোকাবেলায় জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বসে থাকবেন না। ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। এই অন্যায়-অত্যাচার মাথা পেতে নেবেন না। এরশাদ বলেন, ২৪ বছর আগে শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বেচ্ছায় ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছি। কারণ রক্তপাত চাইনি। কিন্তু কি লাভ হল। রক্তপাত চলছে। প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে। এরশাদ বলেন- দুই দলের অপরাজনীতি থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে। আমরা এই দুই দলমুক্ত দেশ চাই। শান্তি চাই। উন্নয়ন ও অগ্রগতি চাই। এরশাদ বলেন, এখনও সময় আছে বর্বরতা বন্ধ করুন। সহিংসতা বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করুন। আলোচনায় বসুন। প্রয়োজনে সব দলকে নিয়ে কনভেনশন ডেকে আলোচনা করুন। সংঘাত আর সংলাপ একসঙ্গে চলে না। তা না হলে ষোল কোটি মানুষ দুই দলকে ক্ষমা করবে না।সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- দলের মহাসচিব সাবেক মন্ত্রী জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য এমএ হান্নান এমপি, আবুল কাশেম, এসএম ফয়সল চিশতী, সাইদুর রহমান টেপা, গোলাম কিবরিয়া টিপু, মীর আবদুস সবুর আসুদ, হাজী সাইফুদ্দিন আহম্মেদ মিলন, সুনীল শুভ রায়, তাজ রহমান, উপদেষ্টা রিন্টু আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ এমপি, আনম শাজাহান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভুঁইয়া, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক ইকবাল হোসেন রাজু, গোলাম মোহাম্মদ রাজু, বাহাউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু, নুরুল ইসলাম নুরু, কেন্দ্রীয় নেতা জহিরুল আলম রুবেল, ক্বারি হাবিবুল্লাহ বেলালী, মো. বেলাল হোসেন, নুরুল ইসলাম তালুকদার এমপি, আবুল হাসান আহম্মেদ জুয়েল, আবু সাঈদ স্বপন, মোবারক হোসেন আজাদ, অনন্যা হোসাইন মৌসুমী, শাহ আলম তালুকদার, সোমনাথ দে, ইসাহাক ভুঁইয়া, হারুন অর রশীদ, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা এবং মিজানুর রহমান মিরু।সমাবেশে জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু বলেন, দেশে চলমান সহিংসতা ও সংঘাতের রাজনীতির কারণে গোটা জাতি আজ আতঙ্কিত ও উৎকণ্ঠিত। একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশে রাজনীতির নামে এ ধরনের বর্বরতা ও নৃশংসতা চলতে পারে না। এই অপরাজনীতির অবশ্যই অবসান ঘটাতে হবে। - See more at: http://www.jugantor.com/last-page/2015/01/18/206411#sthash.3CuCCMID.dpuf
সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এমপি বলেছেন, একটি দল জনগণকে জিম্মি করে, মানুষ পুড়িয়ে, বোমা মেরে ক্ষমতায় যেতে চায়। আর সরকার তা চেয়ে চেয়ে দেখছে। তারা জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এজন্য তাদেরও জবাবদিহি করতে হবে। তিনি আরও বলেন, জাতি আজ মহাদুর্যোগে পতিত হয়েছে। এই দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড়, সুনামি, আইলা, সিডরের চেয়েও ভয়াবহ। এ থেকে উত্তরণে আসুন সব দল মিলে একসঙ্গে বসি। শান্তি প্রতিষ্ঠায় কনভেনশনে মিলিত হয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান বের করি।
<a href='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/ck.php?n=acd94d5f' target='_blank'><img src='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/avw.php?zoneid=780&n=acd94d5f' border='0' alt='' /></a>
শনিবার বিকালে জাতীয় পার্টির কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার প্রতিবাদে জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি এতে সভাপতিত্ব করেন।এরশাদ আরও বলেন, সংবিধানে বলা আছে জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। সেই জনগণকে জিম্মি করে, মানুষ মেরে একটি দল ক্ষমতায় যেতে চায়। আজ ক্ষমতার জন্য মানুষের রক্ত নিয়ে হোলিখেলা চলছে। রাজনীতির নামে সহিংসতা-নৃশংসতা-বর্বরতা চলছে। মানুষ পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। ঘরে-বাইরে, ট্রেনে-বাসে কোথাও আজ মানুষ নিরাপদ নয়। যারা মানুষ হত্যা করছেন তাদের লক্ষ্য একটাই, ক্ষমতায় যাওয়া। কিন্তু মানুষ মেরে কী ক্ষমতায় যাওয়া যায়।তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ক্ষমতায় যেতে আরও কত লাশের প্রয়োজন। এরশাদ বলেন, নতুন বছর শুরু হতে না হতেই ২৫ জনের নির্মম মৃত্যু হয়েছে। ইতিমধ্যে ২৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।এরশাদ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের কথা বলেন। এই বুঝি এর নমুনা। প্রতিদিন নারী, শিশু, দিনমজুর নিহত হচ্ছেন। বাসের হেলপার-ড্রাইভার মরছে। যারা মরছে তারা কেউ রাজনীতি করে না। তারা সবাই সাধারণ মানুষ। বাঁচার অধিকার তাদের আছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ক্ষমতায় যেতে আর কত লাশ প্রয়োজন? এরশাদ বলেন, কলকারখানা ধ্বংস হচ্ছে। স্কুল-কলেজ বন্ধ। কৃষকের মাথায় হাত। এরশাদ বলেন, পহেলা জানুয়ারি আশঙ্কা করেছিলাম। সেই আশঙ্কাই আজ সত্য হচ্ছে। ইজতেমার সময়ও হরতাল-অবরোধ ডাকা হচ্ছে। এরশাদ প্রশ্ন রেখে বলেন, এর মধ্য দিয়ে ইসলাম ধর্মের প্রতি কি শ্রদ্ধাবোধ দেখালেন।তিনি পরিস্থিতি মোকাবেলায় জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বসে থাকবেন না। ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। এই অন্যায়-অত্যাচার মাথা পেতে নেবেন না। এরশাদ বলেন, ২৪ বছর আগে শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বেচ্ছায় ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছি। কারণ রক্তপাত চাইনি। কিন্তু কি লাভ হল। রক্তপাত চলছে। প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে। এরশাদ বলেন- দুই দলের অপরাজনীতি থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে। আমরা এই দুই দলমুক্ত দেশ চাই। শান্তি চাই। উন্নয়ন ও অগ্রগতি চাই। এরশাদ বলেন, এখনও সময় আছে বর্বরতা বন্ধ করুন। সহিংসতা বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করুন। আলোচনায় বসুন। প্রয়োজনে সব দলকে নিয়ে কনভেনশন ডেকে আলোচনা করুন। সংঘাত আর সংলাপ একসঙ্গে চলে না। তা না হলে ষোল কোটি মানুষ দুই দলকে ক্ষমা করবে না।সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- দলের মহাসচিব সাবেক মন্ত্রী জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য এমএ হান্নান এমপি, আবুল কাশেম, এসএম ফয়সল চিশতী, সাইদুর রহমান টেপা, গোলাম কিবরিয়া টিপু, মীর আবদুস সবুর আসুদ, হাজী সাইফুদ্দিন আহম্মেদ মিলন, সুনীল শুভ রায়, তাজ রহমান, উপদেষ্টা রিন্টু আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ এমপি, আনম শাজাহান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভুঁইয়া, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক ইকবাল হোসেন রাজু, গোলাম মোহাম্মদ রাজু, বাহাউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু, নুরুল ইসলাম নুরু, কেন্দ্রীয় নেতা জহিরুল আলম রুবেল, ক্বারি হাবিবুল্লাহ বেলালী, মো. বেলাল হোসেন, নুরুল ইসলাম তালুকদার এমপি, আবুল হাসান আহম্মেদ জুয়েল, আবু সাঈদ স্বপন, মোবারক হোসেন আজাদ, অনন্যা হোসাইন মৌসুমী, শাহ আলম তালুকদার, সোমনাথ দে, ইসাহাক ভুঁইয়া, হারুন অর রশীদ, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা এবং মিজানুর রহমান মিরু।সমাবেশে জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু বলেন, দেশে চলমান সহিংসতা ও সংঘাতের রাজনীতির কারণে গোটা জাতি আজ আতঙ্কিত ও উৎকণ্ঠিত। একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশে রাজনীতির নামে এ ধরনের বর্বরতা ও নৃশংসতা চলতে পারে না। এই অপরাজনীতির অবশ্যই অবসান ঘটাতে হবে। - See more at: http://www.jugantor.com/last-page/2015/01/18/206411#sthash.3CuCCMID.dpuf
সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এমপি বলেছেন, একটি দল জনগণকে জিম্মি করে, মানুষ পুড়িয়ে, বোমা মেরে ক্ষমতায় যেতে চায়। আর সরকার তা চেয়ে চেয়ে দেখছে। তারা জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এজন্য তাদেরও জবাবদিহি করতে হবে। তিনি আরও বলেন, জাতি আজ মহাদুর্যোগে পতিত হয়েছে। এই দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড়, সুনামি, আইলা, সিডরের চেয়েও ভয়াবহ। এ থেকে উত্তরণে আসুন সব দল মিলে একসঙ্গে বসি। শান্তি প্রতিষ্ঠায় কনভেনশনে মিলিত হয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান বের করি।
<a href='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/ck.php?n=acd94d5f' target='_blank'><img src='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/avw.php?zoneid=780&n=acd94d5f' border='0' alt='' /></a>
শনিবার বিকালে জাতীয় পার্টির কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার প্রতিবাদে জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি এতে সভাপতিত্ব করেন।এরশাদ আরও বলেন, সংবিধানে বলা আছে জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। সেই জনগণকে জিম্মি করে, মানুষ মেরে একটি দল ক্ষমতায় যেতে চায়। আজ ক্ষমতার জন্য মানুষের রক্ত নিয়ে হোলিখেলা চলছে। রাজনীতির নামে সহিংসতা-নৃশংসতা-বর্বরতা চলছে। মানুষ পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। ঘরে-বাইরে, ট্রেনে-বাসে কোথাও আজ মানুষ নিরাপদ নয়। যারা মানুষ হত্যা করছেন তাদের লক্ষ্য একটাই, ক্ষমতায় যাওয়া। কিন্তু মানুষ মেরে কী ক্ষমতায় যাওয়া যায়।তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ক্ষমতায় যেতে আরও কত লাশের প্রয়োজন। এরশাদ বলেন, নতুন বছর শুরু হতে না হতেই ২৫ জনের নির্মম মৃত্যু হয়েছে। ইতিমধ্যে ২৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।এরশাদ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের কথা বলেন। এই বুঝি এর নমুনা। প্রতিদিন নারী, শিশু, দিনমজুর নিহত হচ্ছেন। বাসের হেলপার-ড্রাইভার মরছে। যারা মরছে তারা কেউ রাজনীতি করে না। তারা সবাই সাধারণ মানুষ। বাঁচার অধিকার তাদের আছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ক্ষমতায় যেতে আর কত লাশ প্রয়োজন? এরশাদ বলেন, কলকারখানা ধ্বংস হচ্ছে। স্কুল-কলেজ বন্ধ। কৃষকের মাথায় হাত। এরশাদ বলেন, পহেলা জানুয়ারি আশঙ্কা করেছিলাম। সেই আশঙ্কাই আজ সত্য হচ্ছে। ইজতেমার সময়ও হরতাল-অবরোধ ডাকা হচ্ছে। এরশাদ প্রশ্ন রেখে বলেন, এর মধ্য দিয়ে ইসলাম ধর্মের প্রতি কি শ্রদ্ধাবোধ দেখালেন।তিনি পরিস্থিতি মোকাবেলায় জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বসে থাকবেন না। ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। এই অন্যায়-অত্যাচার মাথা পেতে নেবেন না। এরশাদ বলেন, ২৪ বছর আগে শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বেচ্ছায় ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছি। কারণ রক্তপাত চাইনি। কিন্তু কি লাভ হল। রক্তপাত চলছে। প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে। এরশাদ বলেন- দুই দলের অপরাজনীতি থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে। আমরা এই দুই দলমুক্ত দেশ চাই। শান্তি চাই। উন্নয়ন ও অগ্রগতি চাই। এরশাদ বলেন, এখনও সময় আছে বর্বরতা বন্ধ করুন। সহিংসতা বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করুন। আলোচনায় বসুন। প্রয়োজনে সব দলকে নিয়ে কনভেনশন ডেকে আলোচনা করুন। সংঘাত আর সংলাপ একসঙ্গে চলে না। তা না হলে ষোল কোটি মানুষ দুই দলকে ক্ষমা করবে না।সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- দলের মহাসচিব সাবেক মন্ত্রী জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য এমএ হান্নান এমপি, আবুল কাশেম, এসএম ফয়সল চিশতী, সাইদুর রহমান টেপা, গোলাম কিবরিয়া টিপু, মীর আবদুস সবুর আসুদ, হাজী সাইফুদ্দিন আহম্মেদ মিলন, সুনীল শুভ রায়, তাজ রহমান, উপদেষ্টা রিন্টু আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ এমপি, আনম শাজাহান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভুঁইয়া, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক ইকবাল হোসেন রাজু, গোলাম মোহাম্মদ রাজু, বাহাউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু, নুরুল ইসলাম নুরু, কেন্দ্রীয় নেতা জহিরুল আলম রুবেল, ক্বারি হাবিবুল্লাহ বেলালী, মো. বেলাল হোসেন, নুরুল ইসলাম তালুকদার এমপি, আবুল হাসান আহম্মেদ জুয়েল, আবু সাঈদ স্বপন, মোবারক হোসেন আজাদ, অনন্যা হোসাইন মৌসুমী, শাহ আলম তালুকদার, সোমনাথ দে, ইসাহাক ভুঁইয়া, হারুন অর রশীদ, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা এবং মিজানুর রহমান মিরু।সমাবেশে জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু বলেন, দেশে চলমান সহিংসতা ও সংঘাতের রাজনীতির কারণে গোটা জাতি আজ আতঙ্কিত ও উৎকণ্ঠিত। একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশে রাজনীতির নামে এ ধরনের বর্বরতা ও নৃশংসতা চলতে পারে না। এই অপরাজনীতির অবশ্যই অবসান ঘটাতে হবে। - See more at: http://www.jugantor.com/last-page/2015/01/18/206411#sthash.3CuCCMID.dpuf
সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এমপি বলেছেন, একটি দল জনগণকে জিম্মি করে, মানুষ পুড়িয়ে, বোমা মেরে ক্ষমতায় যেতে চায়। আর সরকার তা চেয়ে চেয়ে দেখছে। তারা জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এজন্য তাদেরও জবাবদিহি করতে হবে। তিনি আরও বলেন, জাতি আজ মহাদুর্যোগে পতিত হয়েছে। এই দুর্যোগ ঘূর্ণিঝড়, সুনামি, আইলা, সিডরের চেয়েও ভয়াবহ। এ থেকে উত্তরণে আসুন সব দল মিলে একসঙ্গে বসি। শান্তি প্রতিষ্ঠায় কনভেনশনে মিলিত হয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান বের করি।
<a href='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/ck.php?n=acd94d5f' target='_blank'><img src='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/avw.php?zoneid=780&n=acd94d5f' border='0' alt='' /></a>
শনিবার বিকালে জাতীয় পার্টির কাকরাইলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার প্রতিবাদে জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি এতে সভাপতিত্ব করেন।এরশাদ আরও বলেন, সংবিধানে বলা আছে জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। সেই জনগণকে জিম্মি করে, মানুষ মেরে একটি দল ক্ষমতায় যেতে চায়। আজ ক্ষমতার জন্য মানুষের রক্ত নিয়ে হোলিখেলা চলছে। রাজনীতির নামে সহিংসতা-নৃশংসতা-বর্বরতা চলছে। মানুষ পুড়িয়ে মারা হচ্ছে। ঘরে-বাইরে, ট্রেনে-বাসে কোথাও আজ মানুষ নিরাপদ নয়। যারা মানুষ হত্যা করছেন তাদের লক্ষ্য একটাই, ক্ষমতায় যাওয়া। কিন্তু মানুষ মেরে কী ক্ষমতায় যাওয়া যায়।তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ক্ষমতায় যেতে আরও কত লাশের প্রয়োজন। এরশাদ বলেন, নতুন বছর শুরু হতে না হতেই ২৫ জনের নির্মম মৃত্যু হয়েছে। ইতিমধ্যে ২৫ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।এরশাদ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের কথা বলেন। এই বুঝি এর নমুনা। প্রতিদিন নারী, শিশু, দিনমজুর নিহত হচ্ছেন। বাসের হেলপার-ড্রাইভার মরছে। যারা মরছে তারা কেউ রাজনীতি করে না। তারা সবাই সাধারণ মানুষ। বাঁচার অধিকার তাদের আছে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ক্ষমতায় যেতে আর কত লাশ প্রয়োজন? এরশাদ বলেন, কলকারখানা ধ্বংস হচ্ছে। স্কুল-কলেজ বন্ধ। কৃষকের মাথায় হাত। এরশাদ বলেন, পহেলা জানুয়ারি আশঙ্কা করেছিলাম। সেই আশঙ্কাই আজ সত্য হচ্ছে। ইজতেমার সময়ও হরতাল-অবরোধ ডাকা হচ্ছে। এরশাদ প্রশ্ন রেখে বলেন, এর মধ্য দিয়ে ইসলাম ধর্মের প্রতি কি শ্রদ্ধাবোধ দেখালেন।তিনি পরিস্থিতি মোকাবেলায় জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বসে থাকবেন না। ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। এই অন্যায়-অত্যাচার মাথা পেতে নেবেন না। এরশাদ বলেন, ২৪ বছর আগে শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বেচ্ছায় ক্ষমতা ছেড়ে দিয়েছি। কারণ রক্তপাত চাইনি। কিন্তু কি লাভ হল। রক্তপাত চলছে। প্রতিহিংসার রাজনীতি চলছে। এরশাদ বলেন- দুই দলের অপরাজনীতি থেকে দেশকে মুক্ত করতে হবে। আমরা এই দুই দলমুক্ত দেশ চাই। শান্তি চাই। উন্নয়ন ও অগ্রগতি চাই। এরশাদ বলেন, এখনও সময় আছে বর্বরতা বন্ধ করুন। সহিংসতা বন্ধ করে আলোচনার পরিবেশ সৃষ্টি করুন। আলোচনায় বসুন। প্রয়োজনে সব দলকে নিয়ে কনভেনশন ডেকে আলোচনা করুন। সংঘাত আর সংলাপ একসঙ্গে চলে না। তা না হলে ষোল কোটি মানুষ দুই দলকে ক্ষমা করবে না।সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- দলের মহাসচিব সাবেক মন্ত্রী জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য এমএ হান্নান এমপি, আবুল কাশেম, এসএম ফয়সল চিশতী, সাইদুর রহমান টেপা, গোলাম কিবরিয়া টিপু, মীর আবদুস সবুর আসুদ, হাজী সাইফুদ্দিন আহম্মেদ মিলন, সুনীল শুভ রায়, তাজ রহমান, উপদেষ্টা রিন্টু আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ এমপি, আনম শাজাহান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভুঁইয়া, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক ইকবাল হোসেন রাজু, গোলাম মোহাম্মদ রাজু, বাহাউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু, নুরুল ইসলাম নুরু, কেন্দ্রীয় নেতা জহিরুল আলম রুবেল, ক্বারি হাবিবুল্লাহ বেলালী, মো. বেলাল হোসেন, নুরুল ইসলাম তালুকদার এমপি, আবুল হাসান আহম্মেদ জুয়েল, আবু সাঈদ স্বপন, মোবারক হোসেন আজাদ, অনন্যা হোসাইন মৌসুমী, শাহ আলম তালুকদার, সোমনাথ দে, ইসাহাক ভুঁইয়া, হারুন অর রশীদ, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা এবং মিজানুর রহমান মিরু।সমাবেশে জিয়াউদ্দিন আহম্মেদ বাবলু বলেন, দেশে চলমান সহিংসতা ও সংঘাতের রাজনীতির কারণে গোটা জাতি আজ আতঙ্কিত ও উৎকণ্ঠিত। একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশে রাজনীতির নামে এ ধরনের বর্বরতা ও নৃশংসতা চলতে পারে না। এই অপরাজনীতির অবশ্যই অবসান ঘটাতে হবে। - See more at: http://www.jugantor.com/last-page/2015/01/18/206411#sthash.3CuCCMID.dpuf
 

<< Start < Prev 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 Next > End >>

Page 11 of 111

feed-image


created by CreativeIT lTD.